আধুনিক বিশ্বায়নের এই যুগে মানুষ আর একটি দেশ বা একটি জায়গায় মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চায়না। বর্তমান সময়ে আমরা জরুরী প্রয়োজনে সময়ে সংকটের কারণে অনেকেই বিমানে যাতায়াত করে থাকেন। এছাড়াও অনেকেই নিয়মিত বিমান চলাচল করে থাকি । বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। বাংলাদেশ থেকে নিয়মিত তারা ১৪ টি দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করছে বর্তমানে । আমরা অনেকেই ব্যক্তিগত বা ব্যবসার কাজে নিয়মিত বিদেশ বা দেশের অভ্যন্তরে বিমানে ভ্রমণ করে থাকি। আগের মত বিমানের টিকেট কাটতে বিভিন্ন এয়ারলাইন্স এর এজেন্টএর কাছে যেতে হয় না । লাইন দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় নষ্ট করতে হয় না । বিমানের টিকেট বুকিং দিতে । এখন ঘরে বসেই ২ মিনিটে বিমানের টিকেট কাটা যায় ।
অনলাইনে বিমানের টিকিট কাটার নিয়ম
বিমান বাংলাদেশের ওয়েবসাইট না করেও স্মার্টফোনের অ্যাপসের মাধ্যমে টিকিট বুকিং করতে পারবেন। অ্যাপের মাধ্যমে বিমানের টিকিট কাটার জন্য প্রথমে গুগল প্লে স্টোর থেকে বিমান বাংলাদেশের অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে হবে। অ্যাপস এর মধ্যে থাকবে ইন্টারঅ্যাকটিভ ড্যাশবোর্ড, লাইভ খোঁজা ও টিকেট বুকিং এর অপশন, বুকিংয়ের পর অর্থ পরিশোধ করার পদ্ধতি, বুক দেওয়া টিকিটের বিস্তারিত হালনাগাদ। অনলাইনে পেমেন্ট সুবিধা, টু-ফ্যাক্টর সুবিধার নিরাপদ ব্যবস্থা, ইন্টারঅ্যাকটিভ এসএমএস ইমেইল ইত্যাদি।
অ্যাপটি চালু করলে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। টিকিট ক্রয় করার জন্য ক্রয় স্থানে ক্লিক করুন। কোথায় ভ্রমণ করতে চান তার জন্য স্থান ও সময় নির্বাচন করুন। এখন দেখতে পাবেন অনেক এয়ারলাইন্স এর নাম চলে আসছে আপনার পছন্দমত একটি বিমান বেছে নিন। 24 ঘন্টার ভিতরে পেমেন্ট করতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে আপনি যদি 24 ঘণ্টার মধ্যে পেমেন্ট করতে না পারেন তাহলে আপনার টিকেট ক্যান্সেল হয়ে যাবে।পেমেন্ট এর জন্য Visa Card, Rocket,Bks,ইত্যাদি পেমেন্ট মেথড ব্যবহার করতে পারবেন। এভাবে খুব সহজেই বিমানের টিকিট কাটতে পারেন। কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
বিমান অ্যপস শুরুতে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইমেইল ফোন নাম্বার ইত্যাদি দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। সঠিকভাবে নিবন্ধন করা হলে এখান থেকে ব্যবহারকারীরা সবরকম সুবিধা পাবে। লগ ইন শেষ হলে সার্চ এর শুরুতে ড্যাশবোর্ডে ব্যবহারকারীরা প্রয়োজন সংক্রান্ত নানান তথ্য পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে টিকেট কাটতে হলে কয়েকটি জিনিসের প্রয়োজন হবে আপনার। একটি ইন্টারনেট সংযুক্ত ডিভাইস দরকার হবে প্রথমেই। এছাড়া আপনার বিস্তারিত তথ্য ও পাসপোর্টের সঠিক তথ্য সঙ্গে রাখতে হবে। এছাড়া পেমেন্ট করবার জন্য অনলাইন লেনদেন সাপোর্ট করে এমন যে কোন পেমেন্ট মাধ্যমের দরকার হবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকেটের মূল্য আপনি যে কোন ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড (ভিসা, মাস্টার কার্ড, অ্যামেক্স) দিয়ে করতে শোধ করতে পারবেন। এছাড়া বিকাশ ও নগদের মাধ্যমেও পেমেন্ট করা যেতে পারে।
সকল তথ্যাদি চেক ও বুকিং করার পাশাপাশি বর্তমানে ভিসা, মাস্টার, এমেক্স, নেক্সাস, রকেট ও বিএসব তথ্যাদি চেক ও বুকিং করার পাশাপাশি বর্তমানে ভিসা, মাস্টার, এমেক্স, নেক্সাস, রকেট ও বিকাশের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধের সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশি টাকার পাশাপাশি চাইলে অন্য যেকোনও মুদ্রার মাধ্যমে অর্থ পরিশোধের সুযোগ রয়েছে। ভাবে আপনি ঘরে বসে খুব সহজে অনলাইনে বিমানের টিকেট বুকিং করতে পারবেন। আপনি চাইলে বিমানের https://www.biman-airlines.com ওয়েবসাইটে গিয়েও টিকিট বুকিং করতে পারবেন।নস
এই পোস্ট সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন, অভিযোগ, মতামত বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। আমরা সকল কমেন্টের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করি। আপনি সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন আমাদের এই পৌষ্টের মাধ্যমে ……
সুপ্রিয় দর্শক আপনাকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমাদের দেশের সকলের এই নাগরিক অধিকার রয়েছে এবং এদেশের প্রতি বিশেষ কিছু দায়িত্ব রয়েছে। আর প্রত্যেকটি নাগরিকের প্রয়োজন হয় সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তথ্য যেগুলোর মাধ্যমে মানুষ চাকুরী ব্যবসা বা সম্পত্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য প্রয়োজন হয় আমি আপনাদের কাছে উপস্থাপন করব।