গলায় ব্যথা সাধারণ ও কমন একটি সমস্যা। প্রায় মানুষেরই মাঝে মধ্যে এই গলা ব্যাথার সমস্যা দেখা দেয়। গলায় ব্যথা সাধারণ ও কমন একটি সমস্যা। প্রায় মানুষেরই মাঝে মধ্যে এই গলা ব্যাথার সমস্যা দেখা দেয়।গলা ব্যথার সমস্যা ছোট-বড় সবাই ভুগে থাকেন তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি জেনে নিন। গলা ব্যাথার কিছু লক্ষণ হচ্ছে হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগার পর গলা ব্যথা হবে সর্দি কাশির কারণে গলা ব্যথা হতে পারে জ্বর হলে গলা ব্যথা হতে পারে ইত্যাদি। তাই আজকে আলোচনা করব গলা ব্যথার ঔষধ কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
গলা ব্যথা কি?
গলা ব্যথা যাকে ইংরেজিতে বলা হয় ফ্যারিঞ্জাইটিস (Pharyngitis)। এই সমস্যা হওয়ার প্রধান কারণ হল ঠান্ডা ও ফ্লু (ইনফ্লুয়েঞ্জা) এর জীবাণু। জীবাণুর কারণে এই সমস্যাটা দেখা দেয়। গলা ব্যথার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সবথেকে বেশি দেখা দেয় শীতকালেও বর্ষাকালে গলার বিভিন্ন ধরনের চুলকানি সমস্যা দেখা দেয় ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন। নরমালি গলা ব্যথা হলে ট্যাবলেট খাওয়ার কোনো দরকার নেই। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে গলা ব্যথা হলে ট্যাবলেট খেতে হবে।
গলা ব্যথার ঔষধ কি
বর্তমান যুগে প্রায় মানুষের গলা ব্যথা প্রচুর পরিমাণে বেড়ে যাচ্ছে তাই এই মারাত্মক গলা ব্যথা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবে সেই ঔষধ কি সে সম্পর্কে জেনে নিন। গলা ব্যথার সমস্যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বর্ষার সময় দেখা যায়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই গলা ব্যথা সাধারণত এক সপ্তাহ অথবা কিছুদিন পর এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। তবে যদি এর প্রকোপ বেশী হয় তাহলে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেমন গলা পরীক্ষা (throat culture) ও অন্যান্য শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। গলা ব্যথার সমস্যা ছোট-বড় সবাই ভুগে থাকেন তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি জেনে নিন। গলা ব্যাথার কিছু লক্ষণ হচ্ছে হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগার পর গলা ব্যথা হবে সর্দি কাশির কারণে গলা ব্যথা হতে পারে জ্বর হলে গলা ব্যথা হতে পারে ইত্যাদি। তাই আজকে আলোচনা করব গলা ব্যথার ঔষধ কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
গলা ব্যাথার ট্যাবলেট এর নাম
গলা ব্যথা খুবই মারাত্মক তাই গলা ব্যথা নিয়ে কখনো ঘরে বসে থাকবেন না যত দ্রুত পারেন ওষুধ খাওয়ার চেষ্টা করুন। গলা ব্যথা দূর করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি কাজ করতে হবে ওষুধের কথা বলব সেটা হল নেপচুন ফার্মাসিটিক্যালস কর্তৃক উৎপাদিত ঔষধ এর নাম Sualex (সুয়ালেক্স)। গলা ব্যথার জন্য আরো একটি কার্যকরী ট্যাবলেট হলো রোলাক। এই ট্যাবলেট টি বাংলাদেশের প্রায় সকল ফার্মেসীতে পেয়ে যাবেন। এই ঔষধ টি আপনাকে গলা ব্যাথার থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। আমি রিকোমান্ড করবো এই ট্যবলেট খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিবেন। তবে নিকটে কোনক ডাক্তার না থাকলে এই ঔষধ টি খেতে পারেন। এতে আপনার কোনো মারাত্মক কোনো ক্ষতি হবে না। বরং শরীরে জ্বর থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করবে
গলা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা
গলা ব্যাথা দূর করার জন্য আমরা অনেক কিছুই করি। গলা ব্যাথা দূর করার জন্য ঔষধ খাওয়ার আগে ঘরোয়া উপায়ে গলা ব্যাথা দূর করার চেষ্টা করতে পারেন। ভাইরাল ইনফেকশনের কারণে গলা ব্যথা হলে তা ২-৭ দিনের মধ্যে সেরে যায় ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারনে গলা ব্যথা হলে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহনের প্রয়োজন হতে পারে। গলা ব্যথার কারনের উপর ভিত্তি করে গলা ব্যথার চিকিৎসা করা হয়। অল্প পানি সাথে ১/২ চা চামচ টুকরো করা আদা, ১/২ চা চামচ চা-পাতি, ২-৩ টি তুলসি পাতা দিয়ে মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট চুলায় গরম করে ফুটিয়ে নিন। তারপর এটি নামিয়ে রেখে দিন। কিছুক্ষন পর যখন হালকা গরমে পরিণত হবে তখন আস্তে আস্তে এই পানি পান করুন। এটি নিয়মিত পান করলে গলা ব্যথা থেকে আরাম পাওয়া যায় এবং গলা ব্যথা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী। গলার যে কোন সমস্যা বা ব্যাথা হলে প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস মৃদু গরম পানিতে ১ চা চামচ লেবুর রস ও ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে সকালের নাস্তার আগে পান করতে হবে। প্রতিদিন এটি পান করলে গলা ব্যথা ও খুশখুশে কাশি দ্রুত ভাল করে।
আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে গলা ব্যাথার ঔষধ কি জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দ্রুত গলা ব্যাথা দূর করার ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করলে আরো দ্রুত ঠিক হবে। উপরে সব গুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছি আশা করি সবার ভাল লাগবে। আশা করছি আজকের আর্টিকেলে সে সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিতে পেরেছি। এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকলে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আপনি ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন আমাদের এই পৌষ্টের মাধ্যমে…..
সুপ্রিয় দর্শক আপনাকে স্বাগতম জানাচ্ছি আপনারা যারা বিভিন্ন সমস্যা নিরাময় করার জন্য বিভিন্ন বড় বড় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলো এবং বড় বড় ডাক্তারদের পরামর্শ গ্রহণ করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য সকল ডাক্তারের পরামর্শ ও মতামত এবং সময় চিকিৎসা বিষয়ে সকল তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের কাছে আমি উপস্থাপন করব।